রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় বিনিয়োগের সঠিক সময়
বাংলাদেশের মত উদিয়মান অর্থনীতির জন্য এখনই রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগের সঠিক সময়।
প্রচলিত রিয়েল এস্টেটকে আমরা দুই ভাগে দেখতে পাই যেমন:
১) ল্যান্ড প্রকল্প , ২) এপার্টমেন্ট প্রকল্প।
১) ল্যান্ড প্রকল্প
নিজের বাড়ীতে থাকবে এ স্বপ্ন কম বেশী সবার ই আছে। বড় জায়গাকে প্রমান সাইজের প্লট যেমন ২,৩,৪,৫ কাঠা বানিয়ে রাস্তা, ড্রেন, গ্যাস লাইন, পানি লাইন, বিদ্যূৎ লাইন ইত্যাদি সুবিধা দিয়ে বিভিন্ন কম্পানী এ ব্যাবসা করছে অনেক আগে থেকে। যেমন বসুন্ধরা হাউজিং প্লকল্প বড় উদাহরণ।
২) এপার্টমেন্ট প্রকল্প
জায়গা কিনে বা অন্যের জমিতে কম্পানীর বিনিয়গে বহুতল ভবন তৈরী করে এপার্টমেন্টও বিক্রি হচ্ছে গত চার দশক ধরে। শুরুতে অল্প সংখ্যক কম্পানী এ ব্যাবসা করলে ও বর্তমানে প্রায় হাজারের ও বেশী কম্পানী এ ব্যাবসায় বিনিয়োগ করছে। কম আয় ও জমি, বাড়ী বানানোর ঝামেলা, বিভিন্ন ইউটিলিটি সংযোগ পাওয়ার ঝামেলা ইত্যাদি থেকে যারা মুক্ত থাকতে চায় তাঁরাই এপার্টমেন্টের মূল ক্রেতা। বলা যায় প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কম্পানী বাজারে আসছে। ঢাকা ছেড়ে ঢাকার বাইরেও এপার্টমেন্ট প্রকল্প ছড়িয়ে পড়েছে যেমন চিটাগং, কুমিল্লা, খুলনা, সিলেট ইত্যাদি।
মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধির সাথে সাথে প্লট ক্রয়ের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। এটাই স্বাভাবিক।
কমিটমেন্ট ও কোয়ালিটি মেইনটেইন করতে পারলে বাংলাদেশের জন্য রিয়েল এস্টেট ব্যাবসার কোন তুলনা হয় না। আগামীতে এর চাহিদা বৃদ্ধি পেতেই থাকবে। মাথা গোঁজার স্হান সবারই চাই সুতরাং চাহিদা বৃদ্ধি পাবে ছাড়া কমবে না।
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা প্রকল্প দেশের সবচেয়ে বড় এবং সুপরিকল্পিত আবাসিক এলাকা। সাধারণত বসুন্ধরায় জমি/প্লটের মূল্য বছরে ২-৩ গুন বৃদ্ধি পায়। নিশ্চিত ভাবে এটি একটি লাভজনক বিনিয়োগ।